• Skip to main content
  • Skip to site footer

Bangla Health Tips

Bangla Health Tips, News and Information (বাংলা হেলথ টিপস)

বিষয়বস্তু অনুসারে

  • স্বাস্থ্য সংবাদ
  • লাইফস্টাইল
  • শরীরচর্চা
  • ১৮+

অন্যান্য সেকশন

  • লাইব্রেরি
  • ইবুক / PDF
  • জোকস
  • লিরিক
  • ডিকশনারি
  • ই-বাংলা

বাংলা লাইব্রেরি

Read Bangla Books (বাংলা বই) online FREE. No PDF download required for Bengali Books. Bangla Book Library is a Unicode based mobile friendly website.

Bangla Library

ইনজেকশনের মাধ্যমে ওষুধ প্রয়োগ

You are here: Home / স্বাস্থ্য সংবাদ / ইনজেকশনের মাধ্যমে ওষুধ প্রয়োগ

যে ওষুধই শরীরে প্রবেশ করানো হোক না কেন, নানাভাবে তা ঘুরেফিরে রক্তে গিয়ে পৌঁছায়। যখন ওষুধের ক্রিয়া দ্রুত প্রয়োজন হয়, তখন ওষুধ ইনজেকশন আকারে শরীরে প্রবেশ করানো হয়ে থাকে। বিভিন্নভাবে ইনজেকশন শরীরে প্রবেশ করানো হয়। কোনো কোনো ইনজেকশন সরাসরি শিরায় প্রবেশ করানো হয়। এ-জাতীয় ইনজেকশনকে ইন্ট্রাভেনাস ইনজেকশন বলে।

কিছু ইনজেকশন মাংসপেশিতে পুশ করতে বলা হয়। এটাকে ইন্ট্রামাসকুুলার ইনজেকশন বলা হয়। আবার কখনো কখনো মাংসপেশি ও চামড়ার মাঝখানের অংশে দিতে হয়। এ-জাতীয় ইনজেকশন হলো সাবকিউটেনাস ইনজেকশন। শরীরের ভেতর ইনজেকশন আকারে ওষুধ কীভাবে কাজ করবে তার ওপর ভিত্তি করে ইনজেকশনের পদ্ধতি নির্ণয় করা হয়ে থাকে। সাধারণত পানি-সমন্বিত ইনজেকশন সাবকিউটেনাস পদ্ধতিতে দেওয়া হয়ে থাকে।

তেলসমৃদ্ধ ইনজেকশন এবং পানিতে সাসপেনশন হয় এমন ইনজেকশন সাধারণত মাংসপেশির মাধ্যমে বা ইন্ট্রামাসকুলার পদ্ধতিতে শরীরে প্রবেশ করানো হয়। যা-ই হোক, ইনজেকশনের মাধ্যমে শরীরে ওষুধ প্রবেশ করানো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। শরীরে যখন ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ ভয়ানক আকারে হয়, তখন দ্রুত আরোগ্য লাভের জন্য অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ ইনজেকশন আকারে রক্তে প্রবেশ করানো হয়।

এসব ক্ষেত্রে সাধারণত শরীরে শিরার মাধ্যমে ইনজেকশন দেওয়া হয়। ডায়াবেটিস রোগের জন্য ‘ইনসুলিন’ ইনজেকশন আকারে দেওয়া হয়। সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে, ইনজেকশনের মাধ্যমে ইনসুলিন শরীরে দেওয়া হলে তা অনেকক্ষণ ক্রিয়াশীল থাকে। ইনজেকশনের মাধ্যমে এই ওষুধ সরাসরি রক্তে মিশে যায়। তাই ওষুধের সম্পূর্ণ অংশই কাজে লাগে। সবচেয়ে বড় সুবিধা, ওষুধ দ্রুত কার্যকর হয়।

ইনজেকশন প্রস্তুত খুবই উন্নত পদ্ধতির মাধ্যমে করতে হয়। সামান্য ভুলে অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। তাই ইনজেকশন প্রস্তুতির প্রতিটি ধাপে খুব সতর্কতা অবলম্বন করা হয়। প্রতিটি স্তরে জীবাণুমুক্তকরণ অতি-অবশ্যম্ভাবী বিষয়। যেসব ইনজেকশন দ্রবণ বা সাসপেনশন হিসেবে তৈরি করা হয়, সেগুলো সাধারণত কাচের অ্যাম্পুলে ভরে দেওয়া হয়। আবার যেসব ইনজেকশন পাউডার হিসেবে তৈরি হয়, সেগুলো কাচের ভায়ালে ভরে বাজারজাত করা হয়ে থাকে। স্যালাইন-জাতীয় ইনজেকশন এখন প্লাস্টিকের ব্যাগে বিক্রি হয়।

————————
সুভাষ সিংহ রায়
ফার্মাসিস্ট
প্রথম আলো, ১২ মার্চ ২০০৮

March 12, 2008
Category: স্বাস্থ্য সংবাদTag: অ্যান্টিবায়োটিক, ইনজেকশন, ইনসুলিন, ডায়াবেটিস, ব্যাকটেরিয়া

You May Also Like…

কানে পানি গেলে কি বের করে আনাটা জরুরি?

ব্যায়ামে আলসেমি কাজ করলে কিছু সহজ নিয়ম মেনে চলুন, মিলবে সমান উপকার

মুখের দুর্গন্ধ কি শুধু মুখ থেকেই আসে?

জিম শুরু করার ৭ উপায়

Previous Post:রক্তরোগ সম্পর্কিত জিজ্ঞাসা
Next Post:মধ্যবয়সে কাজের চাপ ও স্বাস্থ্য

Reader Interactions

Comments

  1. জসিম

    April 14, 2020 at 10:05 pm

    ধন্যবাদ, সমাধানটা পেয়ে গেলাম

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Bangla Health Tips

Return to top