• Skip to main content
  • Skip to site footer

Bangla Health Tips

Bangla Health Tips, News and Information (বাংলা হেলথ টিপস)

বিষয়বস্তু অনুসারে

  • স্বাস্থ্য সংবাদ
  • লাইফস্টাইল
  • শরীরচর্চা
  • ১৮+

অন্যান্য সেকশন

  • লাইব্রেরি
  • ইবুক / PDF
  • জোকস
  • লিরিক
  • ডিকশনারি
  • ই-বাংলা

বাংলা লাইব্রেরি

Read Bangla Books (বাংলা বই) online FREE. No PDF download required for Bengali Books. Bangla Book Library is a Unicode based mobile friendly website.

Bangla Library

আম খান, বিভিন্ন রোগ কমান

You are here: Home / স্বাস্থ্য সংবাদ / আম খান, বিভিন্ন রোগ কমান
আম খান, বিভিন্ন রোগ কমান

ঢাকা, ০২ জুন আম অত্যন্ত সুস্বাদু একটি মৌসুমি ফল। ছোট-বড় আমাদের সবারই খুব প্রিয় এই আম। এখন চলছে আমের মৌসুম। আজ আমরা একজন পুষ্টিবিদের কাছ থেকে আমের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানব।

এনটিভির নিয়মিত স্বাস্থ্যবিষয়ক অনুষ্ঠান স্বাস্থ্য প্রতিদিনের একটি পর্বে আমের পুষ্টিগুণ বর্ণনা করেছেন পুষ্টিবিদ তাসনীম হাসিন। তিনি বলেন, আমের খাদ্য উপাদান এবং খাদ্য গুণাবলি অপরিসীম। এটা এমন একটি ফল, যার খাদ্য গুণাগুণ আমাদের শরীরে সারা বছর প্রিজার্ভ থাকে। এক টুকরো মাঝারি সাইজের আম থেকে আমরা আমাদের দৈনন্দিন চাহিদার প্রায় এক চতুর্থাংশ ভিটামিন সি এবং দুই তৃতীয়াংশ ভিটামিন এ পেয়ে থাকি।

পুষ্টিবিদ তাসনীম হাসিন বলেন, আমে আছে প্রচুর ভিটামিন কে, ভিটামিন ই, আয়রন ও পটাসিয়াম। আম অত্যন্ত আঁশবহুল ফল। এ কারণে কার্ডিয়াক পেশেন্ট বা ডায়াবেটিক পেশেন্টের জন্য পরিমিত মাত্রায় আম উপযোগী। অত্যন্ত আঁশ থাকার কারণে আম আমাদের রক্তে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। এ ছাড়া বিভিন্ন ডাইজেস্টিভ ডিজিজ, যেমন—কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিডিটি, গ্যাস্ট্রিক ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণে আম যথেষ্ট ভূমিকা পালন করে। আমে প্রচুর আয়রন ও ভিটামিন সি থাকার কারণে রক্তশূন্যতা রোধে আমের ভূমিকা অতুলনীয়। এমনকি আমাদের মধ্যে যেসব শিশুর একটু মেমোরি লস আছে, অথবা তারা পড়াশোনায় মনোযোগী নয়, তাদের মনোযোগ বৃদ্ধিতে আম যথেষ্ট পরিমাণ ভূমিকা পালন করে।

পুষ্টিবিদ তাসনীম হাসিন আরও বলেন, আম পোস্ট-মেনোপোজাল উইমেনদের জন্য, অর্থাৎ ৪০ থেকে ৪৫ বছরের বেশি নারীদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী একটি ফল, যা তাঁদের বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা থেকে রক্ষা করে। এ ছাড়া আমে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের শরীরে বিভিন্ন ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়তা করে। দৈনন্দিন একজন সুস্থ নন-ডায়াবেটিক পেশেন্টের অন্তত মাঝারি সাইজের দুটো আম; আমের সিজনে তিনি খেতে পারেন। এ ছাড়া ডায়াবেটিক পেশেন্টদের ক্ষেত্রে আমি বলব, তাঁরাও আম খেতে পারবেন। আমার সাজেশন হবে, অর্ধেক আম এবং আমটা খেতে হবে দিনের বেলায়, সূর্য ডোবার পরে নয়।

এ পুষ্টিবিদ বলেন, সূর্য ডোবার আগে যেকোনো মিষ্টিজাতীয় ফল যদি আমরা খাই, ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য সেটা রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কম রেইজ করে সূর্য ডোবার পরের চেয়ে। আমটা খেতে হবে কোনো একটা মেইন মিলের সাথে, মানে সকালের নাশতা অথবা দুপুরের খাবারের সাথে। আমের পটাসিয়াম আমাদের হাইপারটেনসিভ রোগীদের জন্য যথেষ্ট সহায়ক। এমনকি কিডনি পেশেন্ট, যাঁদের পটাসিয়ামের মাত্রা কম আছে, তাঁরাও আম খেতে পারেন। তবে অবশ্যই লক্ষ রাখতে হবে, যাঁদের রক্তে পটাসিয়ামের মাত্রা বেশি, তাঁদের আম একটু পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে

তথ্যসূত্র: এনটিভি
এস সি/০২ জুন



স্বাস্থ্য | DesheBideshe
2021-06-02 11:04:12
Source link

June 2, 2021
Category: স্বাস্থ্য সংবাদ

You May Also Like…

নখ দেখে যেসব রোগবালাই চেনা যায়

কোন ধরনের ব্যথায় গরম সেঁক উপকারী

মাসিকের ব্যথা কমাতে খাদ্যের ভূমিকা 

কিশোরীদের অনিয়মিত মাসিক 

Previous Post:ফের বাড়ল মৃতের সংখ্যা, ২৪ ঘণ্টায় Corona আক্রান্ত ১ লাখ ৩২ হাজার ৭৮৮ জনফের বাড়ল মৃতের সংখ্যা, ২৪ ঘণ্টায় Corona আক্রান্ত ১ লাখ ৩২ হাজার ৭৮৮ জন
Next Post:চায়ের সঙ্গে সিগারেট খান? অজান্তে সর্বনাশ ডেকে আনছেন…চায়ের সঙ্গে সিগারেট খান? অজান্তে সর্বনাশ ডেকে আনছেন...

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Bangla Health Tips

Return to top