• Skip to main content
  • Skip to site footer

Bangla Health Tips

Bangla Health Tips, News and Information (বাংলা হেলথ টিপস)

বিষয়বস্তু অনুসারে

  • স্বাস্থ্য সংবাদ
  • লাইফস্টাইল
  • শরীরচর্চা
  • ১৮+

অন্যান্য সেকশন

  • লাইব্রেরি
  • ইবুক / PDF
  • জোকস
  • লিরিক
  • ডিকশনারি
  • ই-বাংলা

বাংলা লাইব্রেরি

Read Bangla Books (বাংলা বই) online FREE. No PDF download required for Bengali Books. Bangla Book Library is a Unicode based mobile friendly website.

Bangla Library

কিডনি রোগঃ যা জানা প্রয়োজন

You are here: Home / স্বাস্থ্য সংবাদ / কিডনি রোগঃ যা জানা প্রয়োজন

সাধারণত কিডনি রোগীদের ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত ৬টি কারণ বড় হয়ে দেখা দিতে পারে।

  1. নেফ্রোটিক সিন্ড্রম (Nephrotic Syndrome),
  2. তাৎক্ষণিক কিডনি অকেজো (Acute Renal Failure),
  3. ধীরগতিতে কিডনি অকেজো (Chronic Renal Failure),
  4. কিডনি সংযোজন রোগী (Renal Transplant Recipient),
  5. পাথরজনিত কিডনি রোগ
  6. অন্যান্য

১. নেফ্রোটিক সিন্ড্রমঃ
এই রোগ প্রসারের সঙ্গে অতিরিক্ত প্রোটিন বা এলবোমিন বেরিয়ে যায়, তখন শরীরে পানি জমে।

প্রচলিত চিকিৎসার পাশাপাশি এই রোগের রোগীদের খাবারে পানির পরিমাণ কমিয়ে দেয়া হয়। কাজেই রোগীর কিডনির কার্যকারিতা ভালো রাখার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে এবং প্রতি সপ্তাহে শরীরের ওজন ও কিডনির কার্যকারিতা পরীক্ষা করে দেখতে হবে।

২. তাৎক্ষণিক কিডনি অকেজোঃ
কিডনি রোগের মধ্যে এটা একটি মেডিকেল ইমার্জেসি রোগ। এই রোগে হঠাৎ করেই কিডনির কার্যকারিতা বন্ধ হয়ে যায়, প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায় এবং রক্তে ক্রিয়েটিনিন, পটাশিয়াম ও এসিডের পরিমাণ বাড়তে থাকে এবং রোগীর শরীরে পানি জমা শুরুí হয়। সেই সঙ্গে শ্বাসকষ্টও হতে থাকে। এ অবস্হা দেখা দিলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। রোগীর দ্রুত চিকিৎসা ব্যবস্হা নিতে হবে এবং প্রয়োজনে ডায়ালাইসিসও লাগতে পারে।

৩.ধীরগতিতে কিডনি অকেজোঃ
এসব রোগী ধীরগতিতে বছরের পর বছর ধরে চলতে থাকেন এবং এই রোগের প্রাথমিক স্তরে বা CKD Stage ১-৩ পর্যন্ত রোগীর কোনো উপসর্গ থাকে না। তারপরও প্রতি সপ্তাহে ১ বার করে কিডনির কার্যকারিতা পরীক্ষা করে দেখা ভালো। এ রোগের কারণ যাই হোক না কেন (নেফ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনিতে বাসা বাঁধাজনিত রোগ) কিডনির কার্যকারিতা যখন শেষ পর্যায়ে পৌঁছে অর্থাৎ CKD Stage ৪ -৫ তখন ডায়ালাইসিসের জন্য প্রস্তুতি নিতে হয়।

৪. কিডনি সংযোজন বা কিডনি ট্রাসপ্লানটেশনঃ
কিডনি সংযোজন করার পর কিডনির কার্যকারিতা ভালো থাকা এবং ব্লাড প্রেসার ভালো নিয়ন্ত্রণে রাখার ব্যাপারে রোগীকে যত্মশীল থাকতে হবে।

৫. পাথরজনিত কিডনি রোগঃ
উপসর্গবিহীন কিডনিতে পাথর হতে পারে। কিন্তু কিডনিতে পাথর নিয়ে রোগীর যদি উপসর্গ থাকে তাহলে তীব্র ব্যথা, প্রস্রাবে ইনফেকশন, কিডনির কার্যকারিতা কমে যায়।

৬. অন্যান্য কিডনি রোগঃ
কোন কোন কিডনি রোগী বারবার লবণজাতীয় পদার্থের তারতম্য নিয়ে চিকিৎসকের কাছে আসেন (Recurrent Electrolyte Imbalance)।

সর্বশেষে এটুকু বলা যায়, যে কোনো কারণেই হোক না কেন কিডনির কার্যকারিতা ৭৫-৮০ ভাগ খারাপ হলে রোগীকে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চলতে হবে।

দৈনিক আমারদেশ, ১৬ ডিসেম্বর ২০০৭
লেখকঃ ডা. মোঃ শহীদুল ইসলাম (সেলিম)
সহযোগী অধ্যাপক, নেফ্রোলজি বিভাগ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, শাহবাগ, ঢাকা

December 16, 2007
Category: স্বাস্থ্য সংবাদTag: কিডনি, নেফ্রোটিক সিন্ড্রোম

You May Also Like…

নখ দেখে যেসব রোগবালাই চেনা যায়

কোন ধরনের ব্যথায় গরম সেঁক উপকারী

মাসিকের ব্যথা কমাতে খাদ্যের ভূমিকা 

কিশোরীদের অনিয়মিত মাসিক 

Previous Post:ডায়াবেটিসজনিত কিডনি রোগ
Next Post:নৈরাশ্যজনিত কারণে র‌্যাম্পেন্ট ক্যারিজ

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Bangla Health Tips

Return to top