• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

Bangla Health Tips

Bangla Health Tips, News and Information (বাংলা হেলথ টিপস)

  • স্বাস্থ্য সংবাদ
  • লাইফস্টাইল
  • শরীরচর্চা
  • ১৮+

স্বাস্থ্য কথা

লাইফস্টাইল

শরীরচর্চা

১৮+

ঠান্ডা ও হাঁপানির সমস্যা

December 22, 2009

সমস্যা: আমার মায়ের বয়স ৫৭ বছর। গত বছর শীতের শুরুতে ঠান্ডা লাগায় তাঁর কাশি হয়। একজন মেডিসিন বিশেষজ্ঞের পরামর্শে শরীরের বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে কোনো সমস্যা পাওয়া যায়নি। ওষুধপত্র খেয়ে তিনি মোটামুটি সুস্থ ছিলেন। কিন্তু কয়েক মাস ধরে তাঁর আবার ভীষণ কাশি হচ্ছে। কাশির সঙ্গে হালকা কফ বের হতেই থাকে। দুই মাস ধরে একজন চিকিত্সকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাচ্ছেন। কিন্তু কাশি কিছুটা কমলেও আমার মায়ের মতে, মুখের ভেতর গলার ডান দিকে কাঁটা কাঁটা বেঁধে। ফলে অস্বস্তিতে কাশির সঙ্গে কফ বের হয়। গ্ল্যান্ড ফোলা নয়, ব্যথাও নেই। ওষুধ খাওয়ার পরও এ সমস্যা। পেটে কামড়ায় কিন্তু পায়খানায় কোষ্ঠকাঠিন্য। ইনহেলার স্প্রে করলে বুকে জ্বালা করে। বুকের শাঁ শাঁ শব্দ কমেছে। আগের শ্বাসকষ্ট নেই। আমার প্রশ্ন, মা কি যথাযথ বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানে আছেন? সঠিক ওষুধ খাচ্ছেন? না হলে কী করতে হবে? তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ হবেন কি?
সিমি, কাঁচিঝুলি, ময়মনসিংহ।

পরামর্শ: আপনার মা সম্ভবত হাঁপানি রোগে ভুগছেন। এ জন্য তাঁকে নিয়মিত ফ্লুটিকাসন ও সালমেটেরলের কম্বিনেশন ওষুধ এবং ট্যাবলেট মন্টিলুকাস্ট, ট্যাবলেট থিওফাইলিন-জাতীয় ওষুধ ব্যবহার করতে বলুন। এ ছাড়া সালবিউটামল ইনহেলার প্রয়োজনে ব্যবহার করতে হতে পারে। এগুলোর সঙ্গে গ্যাসের জন্য রেনিটিডিন বা ওমিপ্রাজল-জাতীয় ওষুধ নিয়মিত সাকলে ও রাতে একটি করে খাবেন। এ ছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য নিয়মিত শাকসবজি ও পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ পানি খেতে হবে। আপনার মায়ের শ্বাসকষ্ট যদি এ চিকিত্সায় না কমে, তাহলে অবশ্যই বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞের সঙ্গে দেখা করতে হবে।

পরামর্শ দিয়েছেন
মো. আলী হোসেন
অধ্যাপক, মেডিসিন ও বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ
জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, ঢাকা
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, ডিসেম্বর ২৩, ২০০৯

Previous Post: « আলোর বিকিকিনি
Next Post: ত্বকের সমস্যা »

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Bangla Health – Bangla Library – Bangla PDF

Return to top