• Skip to main content
  • Skip to site footer

Bangla Health Tips

Bangla Health Tips, News and Information (বাংলা হেলথ টিপস)

বিষয়বস্তু অনুসারে

  • স্বাস্থ্য সংবাদ
  • লাইফস্টাইল
  • শরীরচর্চা
  • ১৮+

অন্যান্য সেকশন

  • লাইব্রেরি
  • ইবুক / PDF
  • জোকস
  • লিরিক
  • ডিকশনারি
  • ই-বাংলা

বাংলা লাইব্রেরি

Read Bangla Books (বাংলা বই) online FREE. No PDF download required for Bengali Books. Bangla Book Library is a Unicode based mobile friendly website.

Bangla Library

নাড়ী শোধন প্রাণায়াম

You are here: Home / শরীরচর্চা / নাড়ী শোধন প্রাণায়াম

নাড়ী শোধন প্রাণায়াম (Nadi Shodhana Pranayama):
nadi-shodan

পদ্ধতি:

পদ্মাসন বা যে কোন সহজ ধ্যানাসনে শিরদাঁড়া সোজা অথচ শিথিল রেখে (চোখ বন্ধ থাকা ভালো) স্বাভাবিক অবস্থায় বসুন। এবার ডান হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি ডান নাকে এবং কনিষ্ঠা ও অনামিকা আঙ্গুলদ্বয় একত্রে বাঁ নাকের কাছে নিয়ে যান। তর্জনি এবং মধ্যমা আঙুলদ্বয় একত্রে ভাঁজ হয়ে হাতের তালু স্পর্শ করে থাকবে।

nadi-shodan
এখন বৃদ্ধাঙ্গুলি দিয়ে ডান নাক চেপে ধরে ছিদ্র বন্ধ করে বাঁ নাক দিয়ে ধীরে ধীরে যতটা সম্ভব বুক ভরে পুরক বা দম নিতে থাকুন। শ্বাস নেয়া শেষ হলে এবার একত্রে কনিষ্ঠা ও অনামিকা আঙ্গুল দিয়ে বাঁ নাক চেপে ছিদ্র বন্ধ করে ডান নাক দিয়ে রেচক বা দম ছাড়তে থাকুন। রেচকের পরপরই বাঁ নাক চেপে রেখেই এখন ডান নাক দিয়ে পুরক বা দম নিন এবং পুরক শেষ হলে বুড়ো আঙুলে ডান নাক চেপে বাঁ নাক দিয়ে ধীরে ধীরে রেচক বা দম ছাড়ুন। এভাবে প্রতি নাকে ৩/৪ বার করে উভয় নাকে ৬ থেকে ৮ বার অভ্যাস করুন।

nadi-shodan
লক্ষ্য রাখতে হবে, দম নেয়া ও ছাড়ার সময় যাতে নাকে বা গলায় কোন আওয়াজ না হয়। একই সাথে এটাও খেয়াল রাখতে হবে, পুরক বা দম নেয়া এবং রেচক বা দম ছাড়ার সময় যেন ১ : ২ অনুপাতে হয়। অর্থাৎ যতটুকু সময় ধরে দম নেয়া হবে তার দ্বিগুণ সময় নিয়ে দম ছাড়তে হবে। নতুন শিক্ষার্থীদের জন্য প্রথম প্রথম তা আয়ত্তে আনা সহজ না হলেও কিছুদিনের নিয়মিত চর্চায় তা আয়ত্তে চলে আসবে।

nadi-shodan
এই প্রক্রিয়ার মধ্যে যারা পুরক ও রেচকের মধ্যবর্তী কুম্ভক বা দম আটকে রাখার চর্চাও যুক্ত করতে চান সেক্ষেত্রে পুরক, কুম্ভক ও রেচক এই তিন প্রক্রিয়ার সময়ানুপাত যথাক্রমে ১ : ২ : ২ বা ২ : ১ : ৪ হিসাবে অভ্যাস করতে হবে। অর্থাৎ যতক্ষণ পুরক বা শ্বাসগ্রহণ হবে তার দ্বিগুণ সময় ধরে রেচক বা শ্বাসত্যাগ করতে হবে। কিন্তু কুম্ভক বা দম আটকে রাখার সময়কাল নিজের সামর্থ্যমতো ধীরে ধীরে বাড়াতে হবে। তবে গৃহীদের পক্ষে কুম্ভক অভ্যাস না করাই বাঞ্ছনীয়। বই পড়ে কুম্ভক অভ্যাস করা উচিত নয়। এতে হিতে বিপরীত হয়ে যাবার সম্ভাবনা প্রবল। একান্তই কেউ তা অভ্যাস করতে চাইলে অবশ্যই সদগুরুর কাছে হাতে কলমে এই প্রাণায়ামের সম্পূর্ণ পদ্ধতি শিখে তবে চর্চা করতে হবে।

উপকারিতা:
দেহ থেকে যাবতীয় রোগবিষ টেনে বের করে দেয় বলে এটির নাম নাড়ী শোধন প্রাণায়াম। এই প্রাণায়াম বিশেষভাবে দেহের প্রাণশক্তি বৃদ্ধি করে এবং সর্দি-কাশির দোষ নষ্ট করে।

September 9, 2009
Category: শরীরচর্চাTag: প্রাণায়াম

You May Also Like…

শরীরচর্চা ধরে রাখতে চান? এই কাজগুলো করুন

প্রতিদিন কি ১০ হাজার কদম হাঁটা উচিত?

হাঁটাহাঁটি শুরুর প্রস্তুতি যেভাবে নেবেন

শীতকালে বাইরে ব্যায়াম করতে না চাইলে

শীতকালে বাইরে ব্যায়াম করতে না চাইলে

Previous Post:লঘু প্রাণায়াম
Next Post:ভ্রমণ প্রাণায়াম

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Bangla Health Tips

Return to top