• Skip to main content
  • Skip to site footer

Bangla Health Tips

Bangla Health Tips, News and Information (বাংলা হেলথ টিপস)

বিষয়বস্তু অনুসারে

  • স্বাস্থ্য সংবাদ
  • লাইফস্টাইল
  • শরীরচর্চা
  • ১৮+

অন্যান্য সেকশন

  • লাইব্রেরি
  • ইবুক / PDF
  • জোকস
  • লিরিক
  • ডিকশনারি
  • ই-বাংলা

বাংলা লাইব্রেরি

Read Bangla Books (বাংলা বই) online FREE. No PDF download required for Bengali Books. Bangla Book Library is a Unicode based mobile friendly website.

Bangla Library

হেপাটাইটিস বি – এইচআইভি/এইডসের মতোই এক ঘাতক ব্যাধি

You are here: Home / স্বাস্থ্য সংবাদ / হেপাটাইটিস বি – এইচআইভি/এইডসের মতোই এক ঘাতক ব্যাধি

ঘাতক ব্যাধি এইচআইভি/এইডসের কথা আজ আর কারো অজানা নয়। গণমাধ্যমে ব্যাপক প্রচারণার কারণে এ বিষয়ে অনেক সচেতনতার সৃষ্টি হয়েছে। গত নভেম্বর মাসে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে প্রাপ্ত সমীক্ষায় বর্তমানে পৃথিবীতে ৩৩·২ মিলিয়ন নারী-পুরুষ এইচআইভি/এইডসে আক্রান্ত বলে জানা যায়। এইচআইভিতে আক্রান্ত মহিলার সংখ্যা হচ্ছে ১৫·৪ মিলিয়ন আর নিষ্পাপ শিশুর সংখ্যা প্রায় ২·৫ মিলিয়ন। ২০০৭ সালের শুরু থেকে এ পর্যন্ত ২·৫ মিলিয়ন নারী-পুরুষ নতুন করে এইচআইভিতে আক্রান্ত হয় আর এ বছর এইডসের কারণে মৃত্যুর সংখ্যা হচ্ছে ২·৪ মিলিয়ন। ১৯৮১ সালে প্রথম মানব দেহে এইচআইভি ভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়ার পর এ পর্যন্ত মোট ২·৫ মিলিয়ন নারী-পুরুষ এ রোগের কারণে মৃত্যুমুখে পতিত হয়। পৃথিবীতে যতো এইচআইভি/এইডসের রোগী রয়েছে তার প্রায় ৬১ শতাংশই সাব সাহারান আফ্রিকার অধিবাসী। ব্যাপক প্রচারণার কারণে এইচআইভির ভয়াবহ চিত্র আমাদের দৃষ্টি কেড়ে নিতে সক্ষম হলেও প্রয়োজনীয় প্রচারণার অভাবে এইচআইভির মতোই আর এক প্রাণসংহারী ব্যাধি ‘হেপাটাইটিস বি’ রয়ে গেছে আমাদের দৃষ্টির অগোচরে।

নীরব ঘাতক এ সংক্রামক ব্যাধিটি প্রতি মিনিটে কেড়ে নেয় দুজন নারী-পুরুষের প্রাণ। পৃথিবীতে প্রতি তিনজনের মধ্যে একজন অর্থাৎ দুই বিলিয়ন নারী-পুরুষই হেপাটাইটিস বি-তে আক্রান্ত। পৃথিবীর প্রায় ৪৮০ মিলিয়ন নারী-পুরুষ দীর্ঘ মেয়াদের জন্য তাদের দেহে হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের জীবাণু বহন করে চলছে। প্রতি বছর ১০-৩০ মিলিয়ন মানুষ নতুন করে হেপাটাইটিস বি-তে আক্রান্ত হচ্ছে। হেপাটাইটিস বি ও এ রোগের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ার কারণে প্রতি বছর এক মিলিয়ন মানব সদস্য প্রাণ হারায়। হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের সংক্রমণ ক্ষমতা এইচআইভি ভাইরাসের চেয়ে শতগুণ বেশি আর এ দুটো রোগ প্রায় একই উপায়ে সংক্রমিত হয়। বয়স্কদের তুলনায় শিশু ও অপ্রাপ্ত বয়স্ক রোগীদের ওপর এ রোগের দীর্ঘ মেয়াদি ক্ষতিকর প্রভাব অধিক মাত্রায় পরিলক্ষিত হয়। এইচআইভির চেয়ে এ রোগ অধিক ভয়ঙ্কর হলেও আশার বিষয় হচ্ছে এইচআইভি প্রতিরোধে অদ্যাবধি কোনো প্রতিষেধক টিকা আবিষ্কৃত হয়নি, কিন্তু হেপাটাইটিস বি প্রতিরোধে বাজারে রয়েছে পর্যাপ্ত ও কার্যকরী টিকার ব্যবস্থা।

হেপাটাইটিস বি কি ও কতো প্রকার?
হেপাটাইটিস বি লিভার বা যকৃতের এক ধরনের প্রদাহ বা ইনফেকশন। হেপাটাইটিস বি সাধারণত স্বল্প মেয়াদি (একিউট) যার স্থায়িত্ব ছয় মাসের কম এবং দীর্ঘ মেয়াদি (ক্রমিক) যার মেয়াদকাল ছয় মাসের বেশি হয়ে থাকে। ভাইরাস ব্যাকটেরিয়াসহ নানা কারণে যকৃতে প্রদাহ সৃষ্টি হতে পারে, তবে ভাইরাসজনিত কারণেই বেশির ভাগ ক্ষেত্রে লিভারে প্রদাহ সৃষ্টি হতে দেখা যায়। হেপাটাইটিস ভাইরাস সাধারণত ছয় ধরনের (অ, ই, ঈ, উ, ঊ, এ)। হেপাটাইটিস বি এক ধরনের ডিএনএ ভাইরাস।

হেপাটাইটিস বি-তে আক্রান্ত হওয়ার ঝুকি কাদের বেশি

* অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশের অধিবাসী যেমন সাব সাহারান আফ্রিকা, এশিয়ার অধিকাংশ, প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অধিবাসী ও আলাস্কার আদি অধিবাসীদের মধ্যে হেপাটাইটিস বি রোগের প্রকোপ অন্যদের তুলনায় অধিক।

* রক্তক্ষরণ ও অন্যান্য কারণে সৃষ্ট রক্তশূন্যতার চিকিৎসায় বারবার বস্নাড ট্রান্সফিউশন গ্রহণ করা হলে।

* কিডনি বিকল হওয়ার কারণে ডিমোডায়ালাইসিসের ওপর নির্ভরশীল হলে।

* সমকামী পুরুষদের মধ্যে যৌন মিলনের ফলে।

* হেপাটাইটিস বি ভাইরাসে সংক্রমিত নারী-পুরুষের মধ্যে এবং একাধিক নারী-পুরুষের সঙ্গে যৌন মিলন।

* ইনজেকশনের মাধ্যমে মাদক দ্রব্য সেবন।

* একই নিডল ও সিরিঞ্জের মাধ্যমে একাধিক ব্যক্তির মাদক দ্রব্য গ্রহণ।

* রোগীর দেহ থেকে রক্ত সংগ্রহ, স্যালাইন বা ইনজেকশনের মাধ্যমে ওষুধ প্রয়োগ করার সময় কিংবা ল্যাবরেটরিতে রক্ত ও রোগীর দেহ থেকে সংগৃহীত তরল পদার্থ নিয়ে পরীক্ষা করার সময় অসাবধানতাবশত হেপাটাইটিস বি সংক্রমিত রক্ত কিংবা অন্য তরল জাতীয় পদার্থ স্বাস্থ্য কর্মীদের রক্তের সংস্পর্শে এলে।

* হেপাটাইটিস বি রোগের প্রাদুর্ভাব অধিক- এ ধরনের এলাকায় ছয় মাসের অধিক সময় অবস্থান করা।

* নার্সিং হোমে দীর্ঘ সময়ের জন্য অবস্থান বা কর্মরত থাকা।

* হেপাটাইটিস বি-তে আক্রান্ত মায়ের গর্ভজাত সন্তানদের অনাক্রান্ত মায়ের গর্ভে জন্ম নেয়া সন্তানদের তুলনায় হেপাটাইটিস বি-তে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অধিক।

হেপাটাইটিস বি-তে আক্রান্ত হলে বোঝার উপায় কি?
উল্লিখিত যে কোনো উপায়ে হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের জীবাণু দেহে অনুপ্রবেশ করার পর রোগের লক্ষণ দেখা দিতে এক থেকে দুমাস সময় লাগতে পারে। আর এ সময়কে বলা হয় ইনকিউবেশন পিরিয়ড (ওহপঁনধঃরড়হ চবৎরড়ফ)। স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদি প্রদাহের ওপর ভিত্তি করে রোগের লক্ষণ ও উপসর্গ ভিন্ন ধরনের হতে পারে। শিশু ও যুব বয়সের ছেলেমেয়েরা একিউট হেপাটাইটিস বি-তে আক্রান্ত হলে তাদের মধ্যে এ রোগের লক্ষণ তেমন একটা দেখা যায় না। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে সামান্য লক্ষণ থেকে শুরু হয়ে লিভার অকেজো ও মৃত্যু পর্যন্ত গড়াতে পারে। যেসব লক্ষণ দেখে হেপাটাইটিস বি-এর সংক্রমণ বোঝা যায় তার মধ্যে রয়েছে গা মেজ মেজ করা, অবসাদ অনুভব করা, মাথা ব্যথা, গা চুলকানো, গেটে ব্যথা বিশেষ করে ডান দিকের উপরিভাগে ক্ষুধামন্দা, বমিভাব থেকে শুরু করে বমি হওয়া, জ্বর অনুভূত হওয়া, চোখ ও প্রস্রাবের রঙ হলুদ হওয়া, অস্থিসন্ধিতে ব্যথা অনুভব করা ইত্যাদি। লিভারের দীর্ঘ মেয়াদি প্রদাহের কারণে শারীরিক দুর্বলতা ও অবসাদগ্রস্ততা ছাড়া আর কোনো লক্ষণ দেখা নাও যেতে পারে। তবে দীর্ঘ দিনের প্রদাহের কারণে কারো কারো বেলায় লিভার অকার্যকর হয়ে কিংবা সিরোসিসের মতো জটিল উপসর্গের কারণে নানা লক্ষণ দেখা দিতে পারে। আর এ অবস্থাকে এন্ড স্টেজ লিভার ডিজিজ বলা হয়।

হেপাটাইটিস বি নিরূপণের উপায় কি?
রোগের লক্ষণ প্রাথমিকভাবে বলে দেবে আপনি সম্ভবত হেপাটাইটিসে আক্রান্ত হয়েছেন। তবে বি সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হলে রক্ত পরীক্ষাই হচ্ছে নির্ভরযোগ্য ও নিশ্চিত উপায়। রক্তে হেপাটাইটিস বি সারফেস অ্যান্টিজেন (ঝঁৎভধপব অহঃরমবহ), হেপাটাইটিস বি আইজিএম কোর অ্যান্টিজেন (ওএগ পড়ৎব ধহঃরমবহ), হেপাটাইটিস বি ই এন্টিজেন (ব ধহঃরমবহ) ও সেই সঙ্গে লিভার এনজাইমের অধিক মাত্রা নিশ্চিতভাবে হেপাটাইটিস বি-এর একিউট সংক্রমণের কথা বলে দেবে। ক্রনিক বা দীর্ঘ মেয়াদি হেপাটাইটিস বি নিশ্চিত হওয়ার জন্য রক্তে হেপাটাইটিস বি সারফেস অ্যান্টিজেনের দীর্ঘ মেয়াদি উপস্থিতি, হেপাটাইটিস বি কোর আইজিজি (ওমএ) অ্যান্টিজেন, হেপাটাইটিস ই এন্টিজেন ও লিভার এনজাইম পরীক্ষা অত্যন্ত জরুরি। আর সময়ের ব্যবধানে বি ভাইরাস আপনার দেহ থেকে নিঃসৃত হয়ে গেলে রক্তে হেপাটাইটিস বি সারফেস অ্যান্টিজেনের মাত্রা হ্রাস পেয়ে এক সময় অস্তিত্বহীন হয়ে পড়বে এবং ভবিষ্যতের জন্য হেপাটাইটিস বি প্রতিরোধক হেপাটাইটিস বি কোর এন্টিবডি ও বি সারফেস অ্যান্টিবডি তৈরি করবে।

হেপাটাইটিস বি-এর দীর্ঘ মেয়াদি ক্ষতিকর প্রভাব কি?
হেপাটাইটিস বি-তে আক্রান্ত রোগীদের অধিকাংশই কোনো প্রকার চিকিৎসা ব্যতিরেকেই আরোগ্য লাভ করে থাকে। পাচ বছর বয়সের আগে আক্রান্ত শিশুদের শতকরা ৯০ জনই লিভারের ক্রনিক বা দীর্ঘ মেয়াদি প্রদাহে ভুগতে থাকে। বয়স্কদের মধ্যে এ সংখ্যা হচ্ছে পাচ থেকে দশ ভাগ। ক্রনিক প্রদাহে আক্রান্ত রোগীদের শতকরা একজন প্রতি বছর চিকিৎসা ছাড়াই জীবাণু বিমুক্ত হয় আর শতকরা ৩০ জন লিভার সিরোসিসের মতো মারাত্মক জটিলতায় ভুগতে থাকে। ক্রনিক হেপাটাইটিস বি-তে আক্রান্ত রোগীদের শতকরা পাচ থেকে দশজন লিভার ক্যান্সার বা হেপাটোসেলুলার কারসিনোমায় আক্রান্ত হয়।

হেপাটাইটিস বি রোগের কোনো চিকিৎসা আছে কি?
হেপাটাইটিস বি রোগের সফল চিকিৎসার জন্য খুব বেশি কার্যকরী ওষুধ না থাকলেও ইনটারফেরন, লেমিবুডিন, এডিফোবির, এন্টিকাবির ও টেলিবিবুডিন জাতীয় ওষুধ এফডিএ কর্তৃক অনুমোদিত। এ ধরনের ওষুধ সাধারণত চার থেকে ছয় মাস পর্যন্ত ব্যবহার করা প্রয়োজন হয় আর এসব ওষুধ হেপাটাইটিস বি-এর চিকিৎসায় শতকরা ৩০ ভাগ ক্ষেত্রে কার্যকরী। দীর্ঘ মেয়াদি ইনফেকশনের কারণে লিভার অকার্যকর হয়ে গেলে লিভার ট্রান্সপ্লান্টের ব্যবস্থা করা জরুরি হয়ে পড়ে।

হেপাটাইটিস বি থেকে বাচার উপায় কি?
যেহেতু এ রোগের তেমন কার্যকরী ও সফল চিকিৎসা নেই, সেহেতু প্রতিরোধ ব্যবস্থাকেই এ ধরনের প্রাণসংহারী ব্যাধি থেকে বাচার প্রধান হাতিয়ার হিসেবে গ্রহণ করা উচিত। হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের বিরুদ্ধে দেহে প্রতিষেধক এন্টিবডি তৈরি করার লক্ষ্যে তিনটি প্রতিষেধক টিকা নেয়া প্রয়োজন। উন্নত বিশ্বের দেশগুলোয় শিশু জন্মের দুই থেকে তিন দিনের মাথায় হেপাটাইটিস বি ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ দেয়া হয়। দ্বিতীয় ডোজ এক থেকে দুমাসের মধ্যে আর তৃতীয় ডোজটি প্রথম ডোজের ছয় মাসের মাথায় দেয়া প্রয়োজন হয়।

গ্ল্যাক্সোর তৈরি টুইন রিকস ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজটির সাত দিন পর দ্বিতীয় ডোজ, ২১ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে তৃতীয় ডোজ এবং এক বছর পর একটি বুস্টার ডোজ দিয়ে ভ্যাকসিনেশন সিরিজ সমাপ্ত করা যায়।

স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার অধিকারী ব্যক্তির জন্য কোনো প্রকার বুস্টার ডোজ নেয়ার প্রয়োজন হয় না। কিন্তু কোনো কারণে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পেয়ে গেলে বুস্টার ডোজ নেয়া প্রয়োজন হতে পারে। প্রতিষেধক টিকা ছাড়াও এইচআইভি/এইডস, হেপাটাইটিস বি ও সি-এর মতো মরণব্যাধিসহ সিফিলিস ও গনোরিয়া জাতীয় যৌন ব্যাধির হাত থেকে বাচতে হলে ধর্মীয় মূল্যবোধের পরিচর্যা ও ধর্মীয় বিধি-বিধান মেনে চলার মাধ্যমে সুস্থ, সুন্দর ও সুশৃঙ্খল জীবনযাপন অতীব প্রয়োজন।

লেখকঃ মুজিবুর রহমান এমডি
দৈনিক যায়যায়দিন, ডিসেম্বর ২০০৭

December 26, 2007
Category: স্বাস্থ্য সংবাদTag: এইচআইভি, ক্যান্সার, ক্ষুধামন্দা, জন্ডিস, ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ভ্যাকসিন, রক্তক্ষরণ, সিফিলিস, হেপাটাইটিস

You May Also Like…

কানে পানি গেলে কি বের করে আনাটা জরুরি?

ব্যায়ামে আলসেমি কাজ করলে কিছু সহজ নিয়ম মেনে চলুন, মিলবে সমান উপকার

মুখের দুর্গন্ধ কি শুধু মুখ থেকেই আসে?

জিম শুরু করার ৭ উপায়

Previous Post:প্রোস্টেট ক্যান্সারঃ আছে জিনগত সম্পর্ক
Next Post:অ্যাজমা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব

Reader Interactions

Comments

  1. basanta raut

    August 26, 2011 at 11:55 am

    my elder brother is suffering from last 3 years hepatites b.so i request any doctor please contact with me

    Reply
  2. basanta raut

    August 26, 2011 at 12:05 pm

    my elder brother is suffering from last 3 years heppatitesB .so i request you any countrys doctor how it solved this disease. my family is very poor.

    Reply
  3. আজহারুল ইসলাম

    July 3, 2012 at 12:01 am

    আমার ছোট ভাই হেপাটাইটিস বি পজেটিভ, বয়স ২৫বছর, উচ্চতা ৫ফুট ৬ইন্চি ও ওজন ৫২কেজি। এক মাস আগে আমাদের পরিবারের সবাইকে হেপাটাইটিস বি এর টিকা দেওয়ার সময় বিষয়টি ধরা পরে । এমনিতে কোন শারিরীক সমস্যা/উপসর্গ নাই । এখন কী সাবধানতা বা চিকিত্‍সা নেয়া যায়, আর কিছুদিন পরে কি এটা নেগেটিভ হতে পারে । পরামর্শ দিলে উপকৃত হতাম ।
    উল্লেখ্যঃ আমার আম্মার হেপাটাইটিস বি ধরা পরে ৫মাস আগে, চিকিত্‍সকের পরামর্শ মত সকল টেস্ট করানোর পর রিপোর্ট দেখে উনি বলেন এটা লিভারের কোন ক্ষতি করছে না । তবে তনি ৬মাস পরপর (HGPT) টেস্ট করাতে এবং আমাদের সকলকে টিকা দিতে পরামর্শ দিলেন । কিছুদিন পরে কি এটিও নেগেটিভ হতে পারে ।

    Reply
    • Bangla Health

      July 4, 2012 at 8:08 am

      একেবারে ভালো হবে কিনা, সেটা বলা যায় না। নিয়মিত চিকিৎসার উপর থাকতে হবে।
      শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে লাইফস্টাইল সুন্দর রাখতে হবে। নিয়মিত ব্যায়াম, খাওয়া-দাওয়া ও ঘুমের ব্যাপারে সচেতন হতে হবে।

      Reply
  4. sumon

    April 25, 2013 at 2:00 am

    আমার স্ত্রী বয়স ২৩,উচ্চতা ৫ ফিট, ওজন ৫১ কেজি । ১ বছর আগে জন্ডিস হয়েছিল রেস্ট নেয়ার পর ভাল হয় কিন্তু কিছু দিন যাবত রোদে বাহির হলে প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট, মাথা ব্যথা, বমি বমি ভাব হয়, শরীর ক্লান্ত হয়ে পরে। ক্ষুধা লাগলে সহ্য করতে পারে না খাবার থেকে গন্ধ পায় তাই খেতেও পারে না। গ্যাস্ট্রিক আছে, শরীরে রক্ত শূন্যতা আছে। তার বাবার লিভার একটু ফুটো ছিল,মায়ের লিভারে প্রব্লেম ছিল। তার কি জটিল হেপাটাইটিস বি পজিতিভে আক্রান্ত। কিভাবে এই রোগ থেকে আরোগ্য লাভ করতে পারে এবং ভবিষ্যৎ সন্তানদের উপর তার কি প্রভাব পরবে।

    Reply
    • Bangla Health

      April 28, 2013 at 2:08 am

      দুশ্চিন্তা না করে আপাতত ডাক্তার দেখিয়ে সব পরীক্ষা করে নিলে ভালো করবেন।
      ক্ষুধা লাগা পর্যন্ত অপেক্ষা না করে খাবার অল্প অল্প করে ঘনঘন খেতে বলবেন। এতে দূর্বলতা কেটে যাবে। আর তারপর নিয়মিত হালকা ব্যায়াম করতে বলবেন।

      Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Bangla Health Tips

Return to top