• Skip to main content
  • Skip to site footer

Bangla Health Tips

Bangla Health Tips, News and Information (বাংলা হেলথ টিপস)

বিষয়বস্তু অনুসারে

  • স্বাস্থ্য সংবাদ
  • লাইফস্টাইল
  • শরীরচর্চা
  • ১৮+

অন্যান্য সেকশন

  • লাইব্রেরি
  • ইবুক / PDF
  • জোকস
  • লিরিক
  • ডিকশনারি
  • ই-বাংলা

বাংলা লাইব্রেরি

Read Bangla Books (বাংলা বই) online FREE. No PDF download required for Bengali Books. Bangla Book Library is a Unicode based mobile friendly website.

Bangla Library

এপিডিডাইমাইটিস

You are here: Home / স্বাস্থ্য সংবাদ / এপিডিডাইমাইটিস

এপিডিডাইমাইটিস হলো এপিডিডাইমিসের প্রদাহ। এ অবস্থা সামান্য থেকে খুব বেশি যন্ত্রণাদায়ক হতে পারে। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের জন্য অ্যান্টিবায়োটিকের প্রয়োজন হতে পারে।

রোগ নির্ণয়
অণ্ডকোষের প্যাঁচ থেকে এপিডিডাইমাইটিস পৃথক করা কঠিন হতে পারে। অণ্ডকোষের প্যাঁচ ও এপিডিডাইমাইটিস একই সময়ে সংঘটিত হতে পারে। যেসব কারণে অণ্ডথলিতে ব্যথা হয়, সেসব কারণ প্রথমে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দূর করতে হবে। এসবের মধ্যে রয়েছে­ অণ্ডকোষের ক্যান্সার, অণ্ডথলির শিরাগুলো বড় হওয়া (ভ্যারিকোসিল) কিংবা এপিডিডাইমিসের মধ্যে সিস্ট হওয়া। অনেক সময় অণ্ডথলি এলাকার যেসব স্নায়ু পেটের সাথে সংযুক্ত থাকে, কখনো কখনো তা হার্নিয়ার মতো ব্যথা সৃষ্টি করে। পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্যে রয়েছে শারীরিক পরীক্ষা ও আল্ট্রাসাউন্ড।

ক্রনিক বা দীর্ঘমেয়াদি এপিডিডাইমাইটিস হলো প্রথমবার চিকিৎসার পরও এপিডিডাইমিসের প্রদাহ থেকে যাওয়া। বিশেষভাবে এদের দীর্ঘদিন চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। ক্রনিক এপিডিডাইমাইটিসে এমনকি সংক্রমণ না থাকলেও প্রদাহ থাকে। ওপরের কোনো কারণ ছাড়াও এ অবস্থা হতে পারে। ধারণা করা হয় যে, স্নায়ু ও মাংসপেশিসহ কিছু নির্দিষ্ট অঙ্গের অতি সংবেদনশীলতা ক্রনিক এপিডিডাইমাইটিস ঘটাতে পারে বা ঘটায়। শেষ পর্যন্ত অপারেশনের প্রয়োজন হতে পারে।

জটিলতা
এপিডিডাইমাইটিসের চিকিৎসা করা না হলে বিভিন্ন জটিলতা দেখা দিতে পারে। এসব জটিলতার মধ্যে রয়েছে­-

  • দীর্ঘমেয়াদি এপিডিডাইমিসের প্রদাহ হওয়া
  • ফোড়া হওয়া
  • এপিডিডাইমিস ও অণ্ডকোষের স্থায়ী ক্ষতি, এমনকি নষ্ট হওয়া (ফলস্বরূপ বন্ধাত্ব ঘটা)
  • শরীরের অন্য যেকোনো অঙ্গে কিংবা তন্ত্রে সংক্রমণ ছড়িয়ে যাওয়া।

চিকিৎসা
চিকিৎসা ক্ষেত্রে সাধারণ অ্যান্টিবায়োটিক ডক্সিসাইক্লিন ব্যবহার করা হয়। অণ্ডথলি ওপরের দিকে তুলে রাখা হয়। অণ্ডথলিতে নিয়মিত ঠাণ্ডা সেঁক দেয়া হয়। মারাত্মক ক্ষেত্রে রোগীকে হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজন হয়। ঘন ঘন ও তীব্র ব্যথার জন্য অপিয়েট অ্যানালজেসিক যেমন হাইড্রোকডোনের প্রয়োজন হতে পারে। এসব চিকিৎসায় কাজ না হলে ‘কর্ড ব্লক’ করা হয়। এ ক্ষেত্রে এপিডিডাইমিস বরাবর নার্ভে একটা ইনজেকশন দেয়া হয়। এই ইনজেকশনের মধ্যে থাকে একটা স্টেরয়েড, একটি ব্যথানাশক এবং একটি উচ্চমাত্রার প্রদাহবিরোধী ওষুধ। এই চিকিৎসা সাধারণত দুই-তিন মাস ব্যথাকে দমিয়ে রাখে। কোনো কোনো রোগীর আর কখনোই এ ধরনের ব্যথা হয় না। প্রয়োজনে আবার এ চিকিৎসা দেয়া হয়, যে পর্যন্ত না সমস্যা
পুরোপুরি চলে যায়। সমস্যা পুরোপুরি চলে না গেলে অপারেশন
করে এপিডিডাইমিস সম্পূর্ণ ফেলে দেয়া হয়। এতে ব্যথা পুরোপুরি সেরে যায়।

রোগের কারণঃ সাধারণত ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণের কারণে এ রোগ হয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে সংক্রমণ না থাকলেও এপিডিডাইমিসে প্রদাহ হতে পারে। এ রোগের সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো মূত্রপথের সংক্রমণ (যেমন ই.কলাই)। বিভিন্ন যৌন সংক্রামক রোগ, ক্লামাইডিয়া (প্রায় ৫০-৬০ শতাংশ ক্ষেত্রে দায়ী) এবং গনোরিয়ার কারণে এ রোগ হতে পারে। মূত্রনালী পথে ব্যাকটেরিয়া পেছনে প্রস্রাবের তন্ত্রে ও প্রজনন অঙ্গে চলে যায়, চলে যায় এপিডিডাইমাইটিস। এ রোগ যৌন-প্রস্রাবের অপারেশন যেমন প্রোস্টেট গ্রন্থির অপারেশন, প্রস্রাবের রাস্তায় ক্যাথেটার ঢোকানো অথবা জন্মগত কিডনি ও মূত্রথলির সমস্যার কারণে হয়।

ভাস ডিফারেন্সের মধ্য দিয়ে প্রস্রাব ঢুকেও এপিডিডাইমিসে প্রদাহ ঘটাতে পারে। একে বলে কেমিক্যাল এপিডিডাইমিটিস। শারীরিক চাপ, বিশেষ করে ভারোত্তোলনের জন্য এটি হতে পারে। কিছু ওষুধ যেমন অ্যামিওডারোনের জন্যও এটি হয়। সন্তোষজনক চিকিৎসার কয়েক মাস কিংবা কয়েক বছর পরে আপনা আপনি আবার এপিডিডাইমিসে প্রদাহ হতে পারে।

লেখকঃ ডা. মিজানুর রহমান কল্লোল
দৈনিক নয়াদিগন্ত, ১১ নভেম্বর ২০০৭

November 11, 2007
Category: স্বাস্থ্য সংবাদTag: অ্যান্টিবায়োটিক, কিডনি, প্রদাহ, প্রস্রাব, প্রোস্টেট গ্রন্থি, ব্যাকটেরিয়া, মূত্রথলি, মূত্রনালী, মূত্রপথ

You May Also Like…

নখ দেখে যেসব রোগবালাই চেনা যায়

কোন ধরনের ব্যথায় গরম সেঁক উপকারী

মাসিকের ব্যথা কমাতে খাদ্যের ভূমিকা 

কিশোরীদের অনিয়মিত মাসিক 

Previous Post:ভিটামিন-সি মাংসপেশি বৃদ্ধি করে
Next Post:শুরুতে ক্যান্সার নির্ণয়

Reader Interactions

Comments

  1. হাসান

    June 25, 2012 at 9:19 pm

    আ‍মি হস্ত‍মৈথ্ন করি ৭দিন এ এক বার মত না করলে ১ মাসের মধ্যে শুরকানু গুলো ক্রিস্টাল এর মত হয়ে যায়।

    Reply
    • Bangla Health

      June 30, 2012 at 8:32 pm

      ৭ দিনে একবার করা ভালো।

      Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Bangla Health Tips

Return to top