• Skip to main content
  • Skip to site footer

Bangla Health Tips

Bangla Health Tips, News and Information (বাংলা হেলথ টিপস)

বিষয়বস্তু অনুসারে

  • স্বাস্থ্য সংবাদ
  • লাইফস্টাইল
  • শরীরচর্চা
  • ১৮+

অন্যান্য সেকশন

  • লাইব্রেরি
  • ইবুক / PDF
  • জোকস
  • লিরিক
  • ডিকশনারি
  • ই-বাংলা

বাংলা লাইব্রেরি

Read Bangla Books (বাংলা বই) online FREE. No PDF download required for Bengali Books. Bangla Book Library is a Unicode based mobile friendly website.

Bangla Library

আপনার বাচ্চা কি ঘুমের সময় দাঁত কিড়মিড় করে? জানুন এর কারণ ও সমাধান

You are here: Home / লাইফস্টাইল / আপনার বাচ্চা কি ঘুমের সময় দাঁত কিড়মিড় করে? জানুন এর কারণ ও সমাধান
আপনার বাচ্চা কি ঘুমের সময় দাঁত কিড়মিড় করে? জানুন এর কারণ ও সমাধান

হাইলাইটস

  • বেশি বয়সের বাচ্চাদের মধ্যে সাধারণত দাঁত পেষার প্রবণতা থাকে না।
  • তবে একাধিক সমীক্ষায় উঠে এসেছে, অবসাদ ও চিন্তার কারণে তারা রাতে দাঁত পিষে থাকে।

এই সময় জীবন যাপন ডেস্ক: অনেক বাচ্চাই রাতে ঘুমানোর সময় দাঁত পিষতে থাকে। একে ব্রুক্সিজম বলা হয়। সাধারণত ৬ মাস বয়সে মাড়িতে ব্যথা ও শিরশিরানির কারণে অনেক বাচ্চাই এমন করে। তবে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই অভ্যাস দূর হয়ে যায়। কিন্তু কিছু কিছু বাচ্চার ক্ষেত্রে বয়স বাড়ার পরও এই অভ্যাস থেকে যায়। অনেকক্ষেত্রে কিশোরাবস্থা বা প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পরেও দাঁত পেষার অভ্যায় যায় না। আপনার সন্তান এ ভাবেই দাঁত পিষতে থাকলে এখন থেকেই সাবধান হন।

সমীক্ষা অনুযায়ী বাচ্চাদের ঘুম নষ্ট হওয়ার পিছনে নাক ডাকার পর দাঁত পেষা অন্যতম একটি সমস্যা। এটি অভ্যাসে পরিণত হলে মাড়িতে ব্যাথা হতে পারে। আবার দাঁতের ওপরের একটি স্তর নষ্ট হতে শুরু করে।

ছোট বাচ্চাদের দাঁত পেষার কারণ

১০ জনের মধ্যে ২ বা ৩ জন বাচ্চার এই অভ্যাস থাকে। তবে শুধু মাত্র নতুন দাঁত বেরোনোর সময় এমনটি করে থাকে তারা। সমস্ত দাঁত বেরিয়ে এলে এই অভ্যাস আপনা আপনি চলে যায়।

এ ছাড়াও এ সমস্ত কারণেও বাচ্চারা দাঁত কিড়মিড় করে

১. সামনে পিছনে দাঁত থাকলে এমন হতে পারে।

২. কানে ব্যথা হলেও কিছু কিছু বাচ্চা দাঁত কিড়মিড় করে।

৩. কিছু কিছু রোগের চিকিৎসা চলাকালীন সময় বাচ্চাদের মধ্যে এই সমস্যা দেখা দেয়।

বেশি বয়সের বাচ্চাদের মধ্যে দাঁত কিড়মিড় করার কারণ

বেশি বয়সের বাচ্চাদের মধ্যে সাধারণত দাঁত পেষার প্রবণতা থাকে না। তবে একাধিক সমীক্ষায় উঠে এসেছে, অবসাদ ও চিন্তার কারণে তারা রাতে দাঁত পিষে থাকে। এ ছাড়াও—

১. ভয় পেলেও দাঁত পেষে অনেকে।

২. ওষুধ খেলে রাতে ঘুমানোর সময় দাঁত কিড়মিড় করে।

৩. দাঁত এক লাইনে না থাকা বেশি বয়সের বাচ্চাদের দাঁত পেষার একটি কারণ হতে পারে।

৪. পেটের সমস্যা থাকলেও বাচ্চারা দাঁত পিষে থাকে। এ ক্ষেত্রে পেটে কৃমি দাঁত কিড়মিড়ের পিছনে অন্যতম কারণ।

বাবা নয়, মায়ের কারণেই বুদ্ধি বাড়ে সন্তানের! সমীক্ষায় প্রমাণিত
দাঁত পেষার ফলে নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে

দিনের বেলা সাধারণত বাচ্চা দাঁত পেষে না। কিন্তু রাতে ঘুমানোর সময় এই অভ্যাস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় না। কিছু কিছু লক্ষণ আছে, যা দেখে বোঝা যায় যে বাচ্চারা দাঁত কিড়মিড় করছে—

১. মাথা ব্যথা করা।

২. কানে ব্যথা।

৩. মাড়িতে ব্যথা।

৪. দাঁত নড়া বা ফাটল এলে বুঝতে হবে আপনার সন্তান দাঁত কিড়মিড় করছে।

৫. খাবার চিবিয়ে খেতে সমস্যা হওয়া। কারণ মাড়ি নাড়াতেও তাদের অসুবিধা হয়।

৬. মুখ পুরো খুলতে না-পারা।

৭. দাঁতের ওপর ও নীচের পাটির লাইন নষ্ট হয়ে যাওয়া।

৮. দাঁত পেষার কারণে গালের ভিতরে কেটে যাওয়ার চিহ্ন থাকে।

৯. অধিক চাপের কারণে দাঁত সামনে ও পিছনে হয়ে যায়।

১০. ঘুমে ব্যাঘাত ঘটা।

১১. ঠান্ডা, গরম ও মিষ্টি খেলে দাঁতে শিরশিরানি হওয়া।

বাচ্চা ঘুমের মধ্যে চেঁচায়? নাইট টেরর নয় তো! জানুন বিশদে
কী ভাবে এই অভ্যাস নিয়ন্ত্রণে করা যায়

বড় বাচ্চাদের মধ্যে যদি অবসাদের কারণে এই অভ্যাস থেকে যায়, তা হলে তাঁদের পর্যাপ্ত ঘুম ও শরীর চর্চার ওপর জোর দেওয়া উচিত–

১. ঘুমাতে যাওয়ার আগে তাদের টিভি, মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, ট্যাবের মতো উপকরণ ব্যবহার করতে দেবেন না। ঘুমানোর আগে কোনও অনুষ্ঠান দেখে বা গেম খেলে তারা অধিক উৎসাহিত হয়ে পড়ে এবং রাতে ঘুমানোর সময় অযথাই দাঁত পিষতে শুরু করে।

২. বাচ্চাদের ঘুম নষ্ট হতে দেবেন না। শয়নকক্ষের পরিবেশ শান্ত রাখুন। অধিক আলো এবং কম বা বেশি তাপমাত্রার কারণে বাচ্চাদের ঘুম নষ্ট হয়।

৩. তাদের তাড়াতাড়ি ঘুমাতে যাওয়ার অভ্যাস করান। ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমাতে বলুন।

৪. সন্ধে পর তাদের ক্যাফিন যুক্ত পানীয় যেমন- চা, কফি পান করতে দেবেন না। এর ফলে দেরিতে ঘুম আসবে।

৫. মানসিক অবসাদ বা ব্যগ্রতা কম করার জন্য যোগাসন, ধ্যান করতে বলুন।

৬. দাঁতের কোনও সমস্যার কারণে বাচ্চারা দাঁত কিড়মিড় করলে ডেন্টিস্টের কাছে নিয়ে যেতে দেরি করবেন না।

৭. কোনও ওষুধ খাওয়ার পর বাচ্চা অধিক ব্যাকুল হয়ে থাকলে শীঘ্র চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

৮. মানসিক সমস্যা ও অবসাদ অনেক বেড়ে গেলে মনোবৈজ্ঞানিকদের সঙ্গে এ বিষয় আলোচনা করুন।

মানসিক অবসাদ যদি ব্রুক্সিজমের অন্যতম কারণ হয়, তা হলে নিজের সন্তানকে আনন্দে রাখার চেষ্টা করুন। তাঁদের মনের কথা জানুন। শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধিতে ব্যায়ামের জন্য উৎসাহিত করুন।

Lifestyle News in Bengali, লাইফস্টাইল খবর, Health Tips, Fashion Trends and Tips in Bangla
2021-06-12 15:52:28
Source link

June 12, 2021
Category: লাইফস্টাইল

You May Also Like…

শীত যাই যাই করলেও অসাবধান হওয়া যাবে না—এই বিষয়গুলো খেয়াল রাখুন

কোমরব্যথায় চাই যেমন বিছানা 

শরীরের মেদ কমানোর শত্রু যেসব অভ্যাস

ক্রিম ব্যবহার করলে কি আসলেই ত্বক ফরসা হয়?

Previous Post:চুটিয়ে চকোলেট খান গর্ভবতী মহিলারা! সন্তান ভালো থাকবেচুটিয়ে চকোলেট খান গর্ভবতী মহিলারা! সন্তান ভালো থাকবে
Next Post:বেসরকারি হাসপাতালগুলিতে পড়ে বিপুল ভ্যাকসিন, গত মাসে দেওয়া হয়েছে মাত্র ২২ লাখবেসরকারি হাসপাতালগুলিতে পড়ে বিপুল ভ্যাকসিন, গত মাসে দেওয়া হয়েছে মাত্র ২২ লাখ

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Bangla Health Tips

Return to top