• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

Bangla Health Tips

Bangla Health Tips, News and Information (বাংলা হেলথ টিপস)

  • স্বাস্থ্য সংবাদ
  • লাইফস্টাইল
  • শরীরচর্চা
  • ১৮+

স্বাস্থ্য কথা

লাইফস্টাইল

শরীরচর্চা

১৮+

যমজ নবজাতকের যত্ন

November 5, 2017

যমজ বা ত্রয়ী সন্তানদের নানা ধরনের জটিলতা দেখা যায়। এ ধরনের সন্তানের নবজাতক বয়সে মৃত্যুহার ৪ গুণ বেশি। তাদের জন্ম-ওজন সচরাচর কম থাকে। জন্মপরবর্তী বৃদ্ধির হারও কম হতে পারে। এ ছাড়া অঙ্গপ্রত্যঙ্গের জোড়া লাগানো অবস্থা বা হৃদ্যন্ত্রের নানা ত্রুটি নিয়ে তারা জন্মাতে পারে। আর একাধিক সন্তান একসঙ্গে ধারণকারী মায়ের উচ্চ রক্তচাপ, প্রসবকালীন অতিরিক্ত রক্তপাত জাতীয় সমস্যাও থাকতে পারে।

আলট্রাসনোগ্রাফির বদৌলতে আজকাল প্রসবের আগেই জানা যায় যে গর্ভে যমজ বাচ্চা আছে। তাই মা আগে থেকেই যমজ সন্তান পালন করার বিষয়ে সতর্ক হতে পারেন।

 বুকের দুধ পান করানো: মা বা পরিবারের ধারণা যে যমজ দুই সন্তানের জন্য প্রয়োজনীয় বুকের দুধ মা দিতে পারবে না। এটা ভুল। মা যদি সবার সহযোগিতা পান, যমজ এমনকি একসঙ্গে তিন নবজাতক সন্তানকে পূর্ণ ৬ মাস কাল পর্যন্ত শুধু মায়ের দুধে পুষ্টি বজায় রাখতে সক্ষম থাকেন।

যমজ সন্তানের ক্ষেত্রে যেসব পদ্ধতি গ্রহণ করা যায়:

 একসঙ্গে দুজনকে স্তন্য পান যদিও এটা পুরোপুরি করতে ১ম সপ্তাহ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারে, যখন মায়ের স্তনে দুধের পূর্ণ প্রবাহ নেমে আসে।
 একজনের পর আরেকজনকে দুধ পান করানো। তবে একই সঙ্গে দুজন ক্ষুধার্ত থাকলে তাতে সমস্যা হতে পারে।
 একই বেবি কটে না রাখা ভালো
 আলাদাভাবে স্তন্য পান করানো উচিত। নয়তো দুজনকে সামলাতে সমস্যা হবে।
 টয়লেট ট্রেনিংয়ে সাধারণভাবে অসুবিধা হয় না। একজনকে অনুকরণ করে আরেকজন তাড়াতাড়ি ‘টয়লেট ট্রেনিং’ রপ্ত করে নেয়।
 যমজ সন্তানদের কখনো ‘যমজভাবে’ চিন্তা না করা, তাদের দুজনকে আলাদা ব্যক্তিত্বের মর্যাদা দিয়ে বড় করে তোলা। যেমন প্রত্যেকের জন্য আলাদাভাবে জন্মদিনের উপহার বা পার্টির ব্যবস্থা করা।
 যমজ সন্তানের রেষারেষি বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে সামাল দেওয়া, ঘরে বড় সন্তান থাকলে তারা যমজদের প্রতি ঈর্ষান্বিত থাকে।
 যমজ সন্তানেরা কখনো কখনো ৩ বছর বয়স পর্যন্ত ভাষাজ্ঞান অর্জনে স্বাভাবিক সন্তানের তুলনায় পিছিয়ে থাকে।
 কনজয়েন্ট টুইন বা জোড়া লাগা যমজদের যথাসময়ে শল্যচিকিৎসার সাহায্যে আলাদা করা বর্তমানে সফলভাবেই সম্ভব হচ্ছে।

অধ্যাপক প্রণব কুমার চৌধুরী
বিভাগীয় প্রধান, শিশুরোগ বিভাগ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ
সোর্স – প্রথম আলো

শেয়ার করুন :

Share on Facebook Share on Twitter Share on WhatsApp Share on Email
Previous Post: « নিজেকে সব সময় ক্লান্ত মনে হয়?
Next Post: এই আনন্দ তো এই বিষাদ »

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Bangla Health – Bangla Library – Bangla PDF

Return to top